গত কয়েকদিন ধরে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তে চলছে টানটান উত্তেজনা। একের পর এক সীমান্তে হামলা চালিয়েছে বিএসএফ। এসব অতর্কিত হামলার বিপরীতে শক্ত অবস্থান নিতে হলে সীমান্তবর্তী মানুষদের সামরিক প্রশিক্ষণের আওতায় আনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বাংলাদেশের সাধারণ জনগন।
কারণ সীমান্ত পাড়ের মানুষের অসীম সাহস এবং বিজিবির সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে মাতৃভূমি রক্ষায় যেভাবে এগিয়ে আসছেন তা অভাবনীয়। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের দাদাগিরি রুখতে এবার সামরিক প্রশিক্ষণের আওতায় আনা প্রয়োজন সাধারণ মানুষকে।বহুদিন ধরে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে সামরিক প্রশিক্ষণের যে গুঞ্জন চলছে এবার সেটাকে বাস্তবে রুপ দেয়া দরকার বলে মনে করছেন অনেকেই।
অনেকেই বলছেন প্রথম দিকে সবািইকে প্রশিক্ষণ না দেয়া গেলেও অন্তত সীমান্তবর্তী মানুষকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা প্রয়োজন।
আবার কেউ কেউ বলছেন প্রয়োজনে পাকিস্তানের সাথে সম্পর্কের উন্নতি করে দ্রুত বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বাড়ানো উচিত। বাংলাদেশে যেকোনো বিপদে সবার আগে এগিয়ে আসে বাংলাদেশের সাধারণ জনগন। বাংলাদেশের যেকোন বিপদে তারাই মূলমন্ত্র হয়ে উঠেন।
জন্মভূমি অথবা মৃত্যু। এদেশের মানুষ প্রয়োজনে জীবন দিবে কিন্তু বাংয়লাদেশের এক ইঞ্চি মাটিও কাউকে ছাড় দিবে না। দেশমাতৃকার কল্যাণে নিজেদের প্রাণ দিতেও পিছপা হয়না এদেশের মানুষ। তাই তাদের সামরিক প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে পারলে যেকোনো বিরুপ পরিস্থিতি শক্ত হাতে মোকাবেলা করবে তারা।
কোনো প্রশিক্ষন কিংবা অস্ত্রবহর ছাড়াই বাঁশের লাটি দিয়ে ভারতীয় বাহিনীকে প্রতিহত করেছিল বাংলাদেশিরা। এবার তারা সামরিক প্রশিক্ষণ পেলে আর কখনই চোখ রাঙানোর সাহস পাবেনা বিএসএফ এমনটাই মনে করছেন সাধারণ জনগন।
Leave a Reply