সবে পিরিয়ড শেষ হয়েছে, আর বিছানায় পার্টনারের সঙ্গে লাগামছাড়া স*মে মত্ত আপনি। এদিকে ক.ন্ডো.ম রাখতেও ভুলে গিয়েছেন। ব্যস, তখনই বুকটা ধরাস করে উঠল। এদিকে প্রেগনেন্সি প্ল্যানও করেননি। তাহলে তাহলে উপায় কী? গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাওয়া? একেবারেই নয়। অযথা গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাবেন না, এতে প্রচুর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
সবে পিরিয়ড শেষ হয়েছে, আর বিছানায় পার্টনারের সঙ্গে লাগামছাড়া স*মের ইচ্ছে জাগলেও করতে পারছেন না কিছুই। কেন? কারণ ক.ন্ডো.ম রাখতে ভুলে গিয়েছেন।
এদিকে প্রেগনেন্সি প্ল্যানও করেননি। তাহলে উপায় কী? গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাওয়া? একেবারেই নয়। সঙ্গম করে ফেলে অযথা গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাবেন না, এতে প্রচুর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
বরং মাথায় রাখতে পারেন একটি সহজ উপায়। মহিলাদের স্বাভাবিক ঋতুচক্রের মধ্যে এমন কিছুদিন রয়েছে, যাকে নিরাপদ দিন বা সেফ পিরিয়ড বলে। আর এই দিনগুলিতে যত ইচ্ছে সঙ্গম করতেই পারেন। তাতে প্রেগন্যান্সির সম্ভবনা অনেক কম থাকে।
তবে চিকিৎসকদের ভাষায় এই পদ্ধতিকে বলা হয় ‘ক্যালেন্ডার মেথড’। কিন্তু আপনি এই পদ্ধতি তখনই মেনে চলতে পারবেন, যখন আপনার পিরিয়ড একদম সঠিক সময় হবে। যদি নিয়মিত হয়, তা হলে কতদিন অন্তর হয়, তাও হিসেব রাখুন।
যদি ২৮ দিন পর পর আপনার পিরিয়ড হয়, তাহলে তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিতে হবে। অর্থাৎ পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল ঝুঁকির দিন। এই সময় ক.ন্ডো.ম ব্যবহার করুন। তবে ক.ন্ডো.ম যে শুধুই প্রেগনেন্সির জন্যই ব্যবহার করবেন, তা কিন্তু নয়। বিভিন্ন যৌ* ঘটিত রোগ থেকেও আপনাকে বাঁচাবে ক.ন্ডো.ম।
আবার যদি সবচেয়ে বেশি দিনের সার্কেল হয়, অর্থাৎ ৩০ দিন পরপর পিরিয়ড হয়, তা থেকে ১০ দিন বাদ দিতে হবে। অর্থাৎ পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল আপনার কাছে শেষ ঝুঁকির দিন।
এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, আপনার পিরিয়ডের মধ্যে কোন দিনগুলি নিরাপদ? হিসেব করে দেখবেন, পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর থেকে প্রায় ৪ দিন আপনার জন্য নিরাপদ। এই সময় সঙ্গম করলেও প্রেগনেন্ট হবেন না।
সহজ কথায় বুঝতে গেলে আপনি যদি প্রেগন্যান্ট না হতে চান, তাহলে আপনার পিরিয়ড শুরুর আগের প্রথম সাতদিন ও শেষের প্রথম সাতদিন স*মের জন্য একদম নিরাপদ। তবে এমনটা কিন্তু ১০ নম্বর দিনে হবে না। এই সময় ক.ন্ডো.ম ব্যবহার করা কিন্তু মাস্ট।
Leave a Reply