এটাও আউট! কিভাবে সম্ভব। চুরির তো একটা সীমা থাকে। খালি চোখেই স্পষ্ট দেখা যায় বলটি প্রথমে মাটিতে পড়ে তারপর উইকেটকিপার সাঞ্জু স্যামসনের গ্লাভসে জমা পড়ে।
রিভিউ নেওয়ার পরও দেখা যায় বলটি প্রথমে মাটিতে পড়ে তারপর উইকেটকিপারের গ্লাভসে জমা পড়ে।
বিষয়টি অনুমান করতে পেরেই আউটের জন্য আহামরি উল্লাস করেনি ভারতীয় ক্রিকেট দল। এমনকি আফগানি থার্ড আম্পায়ার ইজ্জতুল্লাহ শাপি যখন ফিল্ড আম্পায়ারকে আউটের গ্রিন সিগনাল দেন; তখন ফিল্ড আম্পায়ার চূড়ান্তভাবে আউটের সিদ্ধান্ত দিলে; ভারতীয় ক্রিকেটারদের চোখে-মুখে তেমন কোনো উল্লাস ছিল না।
বিশেষ করে উইকেটকিপার সাঞ্জু স্যামসন নিজেও হয়তো এমন সিদ্ধান্তে হতাশ হয়েছেন! ভারত উইকেট পাওয়ার পরও স্যামসনের চোখে মুখে হাসির লেশমাত্র ছিল না।
খেলা যেখানে নিছক আনন্দের, সেখানে অর্থের মোহ ঢুকে যাওয়ায়; অবৈধ সুবিধা নিচ্ছে ভারত। ভারতের সঙ্গে খেলা মানেই প্রতিপক্ষ দলকে ধরেই নিতে হয়; মাঠে ১১ জন থাকলেও ভারতের থাকে ১৫ জন। ১১ জন খেলোয়াড়, দুইজন ফিল্ড আম্পায়ার, একজন থার্ড আম্পায়ার এবং একজন ম্যাচ রেফারি। তারা ভারতকে সন্তুষ্ট করার এজেন্ডা নিয়েই মাঠে নামেন।
তার মূল কারণ; ক্রিকেটে পরাশক্তি দল ভারত। ভারতীয়রাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের হর্তাকর্তা। তাদের কথায় সব হয়। যে কারণে আউট না হলেও আউট দিতে বাধ্য থাকেন আম্পায়ার। তা না হলে আম্পায়াররা পরবর্তীতে ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ হাতছাড়া করবেন। এই মোহের কারণেই নিজেদের অনিচ্ছা সত্বেও ভারতকে খুশ করাতে নীতি নৈতিকতা ভুলে যান আম্পায়াররা।
Leave a Reply