নির্বাচনে হেরেও প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন কমলা?

ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে হেরে যাওয়ার পর হোয়াইট হাউস ছাড়ার দিন গুণছেন ডেমোক্র্যাটদলীয় কমলা হ্যারিস। আগামী আগামী ৭২ দিনের মধ্যে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব ছাড়বেন ৬০ বছর বয়সী কমলা। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার কী হবে এ বিষয়ে এখনো স্পষ্ট নয় কোনোকিছু। কারণ এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো পরিকল্পনা ঘোষণা করেননি এ ডেমোক্র্যাট।

হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সমবেত জনতার উদ্দেশে ভাষণে তিনি রিপাবলিকানদের বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছেন তা তিনি অব্যাহত রাখবেন বলে জানিয়েছেন। তার এ বক্তব্যের পরই গুঞ্জন শুরু হয়েছে তবে কি কমলা হ্যারিস ২০২৮ সালের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেবেন?

এদিকে সিএনএনের ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন’ শোতে কমলা হ্যারিসের সাবেক যোগাযোগ পরিচালক জামাল সিমন্সকে প্রশ্ন করা হয়— নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকের আগ পর্যন্ত ৭১ দিনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কী হবে? এর জবাবে সিমন্স বলেন, বাইডেন আগামী ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগ করতে পারেন এবং কমলা হ্যারিসকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট করতে পারেন।

সিমন্স বলেন, ‘জো বাইডেন একজন অসাধারণ প্রেসিডেন্ট। তিনি যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তার অনেকগুলোই তিনি পূরণ করেছেন। একটি প্রতিশ্রুতি বাকি আছে যা তিনি পূরণ করতে পারেন: একটি ক্রান্তিকালীন ব্যক্তিত্ব হওয়া।’

রবিবার সিমন্স বলেন, ‘এটা একটা মুহূর্ত… ডেমোক্র্যাটরা কীভাবে কাজ করে তার পুরো দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে।’

তবে বাইডেন তার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ক্ষমতা ছাড়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন এমন কোনো প্রমাণ নেই। তাই নজিরবিহীন এই পদক্ষেপ প্রায় নিশ্চিতভাবেই বাস্তবায়িত হবে না বলে মনে করা হচ্ছে।

এ নিয়ে এবার বেশ কয়েকজন ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট করার পক্ষে রয়েছেন। এতে কূটনৈতিক সম্পর্কের দিক থেকে অনেকটা এগিয়ে থাকতে পারবে ডেমোক্র্যাটরা। আর তাতে আগামী মধ্যবর্তী নির্বাচনে তারা বেশ ভালো কিছু করতে পারবে।

এতে আইনি বাধা না থাকলেও নীতিগত কিছু বাধা রয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। আর কমলা হ্যারিসও কখনো এ নিয়ে মন্তব্য করেননি।

ডেমোক্র্যাটদের উচ্চমহলে এ নিয়ে আলোচনা হয়নি বলেই জানিয়েছে আরেক মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এভাবে নারী প্রেসিডেন্ট পাওয়া আমেরিকার জন্য ভালো সংবাদ হতে পারে না। আর কমলা হ্যারিস হয়তো চাইবেনও না। তবে সময়ই বলে দেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কোন পথে হাঁটবেন।

তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার কী হবে এ বিষয়ে এখনো স্পষ্ট নয় কোনোকিছু। কারণ এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো পরিকল্পনা ঘোষণা করেননি এ ডেমোক্র্যাট।

সেখানে তিনি রিপাবলিকানদের বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছেন তা তিনি অব্যাহত রাখবেন বলে জানিয়েছেন। তার এ বক্তব্যের পরই গুঞ্জন শুরু হয়েছে তবে কি কমলা হ্যারিস ২০২৮ সালের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেবেন?

এদিকে সিএনএনের ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন’ শোতে কমলা হ্যারিসের সাবেক যোগাযোগ পরিচালক জামাল সিমন্সকে প্রশ্ন করা হয়— নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকের আগ পর্যন্ত ৭১ দিনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কী হবে? এর জবাবে সিমন্স বলেন, বাইডেন আগামী ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগ করতে পারেন এবং কমলা হ্যারিসকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট করতে পারেন।

সিমন্স বলেন, ‘জো বাইডেন একজন অসাধারণ প্রেসিডেন্ট। তিনি যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তার অনেকগুলোই তিনি পূরণ করেছেন। একটি প্রতিশ্রুতি বাকি আছে যা তিনি পূরণ করতে পারেন: একটি ক্রান্তিকালীন ব্যক্তিত্ব হওয়া।’

রবিবার সিমন্স বলেন, ‘এটা একটা মুহূর্ত… ডেমোক্র্যাটরা কীভাবে কাজ করে তার পুরো দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে।’

তবে বাইডেন তার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ক্ষমতা ছাড়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন এমন কোনো প্রমাণ নেই। তাই নজিরবিহীন এই পদক্ষেপ প্রায় নিশ্চিতভাবেই বাস্তবায়িত হবে না বলে মনে করা হচ্ছে।

এ নিয়ে এবার বেশ কয়েকজন ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট করার পক্ষে রয়েছেন। এতে কূটনৈতিক সম্পর্কের দিক থেকে অনেকটা এগিয়ে থাকতে পারবে ডেমোক্র্যাটরা। আর তাতে আগামী মধ্যবর্তী নির্বাচনে তারা বেশ ভালো কিছু করতে পারবে।

এতে আইনি বাধা না থাকলেও নীতিগত কিছু বাধা রয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। আর কমলা হ্যারিসও কখনো এ নিয়ে মন্তব্য করেননি।

ডেমোক্র্যাটদের উচ্চমহলে এ নিয়ে আলোচনা হয়নি বলেই জানিয়েছে আরেক মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *