১২.১ ওভারে ১১৬ রান নিলেই প্রথমবারের মত স্বপ্নের সেমি ফাইনাল খেলার সুযোগ পেতো বাংলাদেশ। টার্গেটটা খুব একটা কঠিন ছিলনা বাংলাদেশের জন্য। কিন্তু আবারও টপ অর্ডারদের ব্যর্থতার জন্য পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ মাত্র ৪৬ রান তুলেন ৩ উইকেটের বিনিময়ে। এমন কঠিন সমীকরণের সময় সব দলের টার্গেট থাকে পাওয়ার প্লেতে পর্যাপ্ত রান তুলে নেওয়া।
কিন্ত বাংলাদেশ সেটা করতে ব্যর্থ হয়। তবে তাওহীদ হৃদয় ও লিটন দাসের পরপর বাউন্ডারিতে আবারও স্বপ্ন যাগে বাংলাদেশের মনে। কিন্তু তাওহীদ হৃদয়ের উইকেটের পরই যেনো বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত পাল্টে যায়। ১৯ বলে ৪৩ রানের সমীকরণে সময় থেকে বাংলাদেশ সেমি জন্য নয় জয়ের খেলা শুরু করে। এখন সবারই প্রশ্ন আরও এক ওভার চেষ্টা করলে কি হতো না? কারণ খেলা শুরুর আগে সাকিব আল হাসান জানিয়ে ছিলেন, “সেমিতে যাওয়ার জন্য আমাদের সামন্য সুযোগ রয়েছে এবং আমরা সেই সুযোগটাই নিতে চাই। কারণ আমাদের এখন হারার কিছু নাই।”
সাকিবের এমন কথার পরেও হঠাৎ করে ভাল সুযোগ থাকার পরেও কেনো সিদ্ধান্ত পাল্টালো বাংলাদেশ? এমন প্রশ্নের উত্তরে সাকিব আল হাসান বলেন,”এমন পরিস্থিতিতে আসলে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। তবে অধিনায়ক ও কোচের ডিসিশনকেই কার্যকর করেছে ছেলেরা।”
Leave a Reply