আমাকে দেখতে কয় বাচ্চার মা লাগে!

উপস্থাপিকা দীপ্তি চৌধুরী সম্প্রতি একটি টেলিভিশন টক শোতে টু দ্য পয়েন্ট নামে একটি অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করে আলোচনায় আসেন। মূলত ধৈর্য ও ভদ্রোচিত আচরণের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিয়ে সবার নজর কাড়েন তিনি।

সম্প্রতি দেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে সাইবার বুলিং নিয়ে কথা বলেন তিনি।

সঞ্চালক পরিচয়ের বাইরে দিপ্তি চৌধুরীর বয়স কত?নায়িকা হবেন কিনা?এমন কথা কখনও তাকে আটকে ফেলে কিনা জানতে চাইলে উপস্থাপিকার প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আটকে ফেললে তিনি হয়তেো আজকে এই জায়গায় থাকতেন না।কিন্তু রাস্তাটা কঠিন করে কিনা সেটা একটা প্রশ্ন হতে পারে।

তিনি বলেন,সোশ্যাল মিডিয়া একটা ভারচুয়াল সোসাইটি।সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুকলেই দেখি আমার ছবি নিয়ে বডি শেমিং করা হচ্ছে। ব্যাপারটা কম হলেও লাগে।সহকর্মীরাও তাকে বয়স জিজ্ঞেস করেছে বলে জানান তিনি।

তাকে দেখতে কয় বাচ্চার মা লাগে,তার বয়স মিনিমাম চল্লিশ, তার প্রতিটা ছবির নিচে আমি মুটকি-ভুটকিসহ মহিলা মহিলা লাগে এমন সব কমেন্ট দেখতে পান বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ মেয়ে বডি শেমিংয়ের শিকার হয় বলে জানান দীপ্তি চৌধুরী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *