আইনজীবী হ’ত্যা’র নেপথ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁ’স করলেন মূল হোতা চন্দন!

বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক উগ্রতা সৃষ্টি ও রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ইসকনের বিতর্কিত বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় দাস গ্রেপ্তারের পর এক মরণ খেলায় নামে তার অনুসারীরা। আদালত চত্তরে এক সরকারি আইনজীবীকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ আছে ইসকনের বিরুদ্ধে। এবার সেই ঘটনার মূল হত্যা গ্রেফতারের পর জানা গেল ভয়ঙ্কর সব চাঞ্চল্যকর তথ্য। যা শুনলে রীতিমতো গা শিউরে উঠবে সবার।

রিপোর্ট জুলাই আন্দোলনে নিহত ছাত্রজনতার রক্তে রঞ্জিত হয় শেখ হাসিনার হাত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও এখনো ডক্টর ইউনুসকে ব্যর্থ করে আবারো ক্ষমতা দখলের চেষ্টায় মরিয়া শেখ হাসিনা।

দেশ ছেড়ে পালিয়ে যে দেশে আশ্রয় নিয়েছেন সেই দেশের সহযোগিতায় একের পর এক নীলনকশা কষছেন এমন অভিযোগ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের। নেতাদের বিউটি সেরাপণ্য সবার জন্য জেভি গো তবে সব চেষ্টা ব্যর্থ হলেও সাম্প্রদায়িক এক দাঙ্গার ভয়াবহ মাস্টার প্রাণ করেছিলেন একটি চক্র। ভারতের মিডিয়াকে ব্যবহার করে গোটা বিশ্বে গুজব ছড়িয়েই খ্যান্ত হয়নি এই চক্রটি।

আদালত প্রাঙ্গণে চালায় তান্ডব কুপিয়ে হত্যা করা হয় আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে সেই ঘটনারও অপপচারে নামে তারা আইনজীবীকে যারা হত্যা করেছিল। তাদের মধ্যে অনেককেই ভিডিও ভিডিও দেখে গ্রেফতার করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।

সবশেষ এই ঘটনার সাথে জড়িত প্রধান আসামি চন্দন দাসও ধরা পড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বুধবার মধ্যরাতে ভৈরব থানা পুলিশের একটি টিম । অভিযান চালিয়ে রেল স্টেশন থেকে গ্রেফতার করে তাকে চন্দন চট্টগ্রাম কোতুয়ালী থানার সেবক কলোনি মেথরপট্টি এলাকার মৃত ধারের ছেলে। চট্টগ্রামের আদালত এলাকাযর বাসিন্দা।

সেদিনের ভিডিও ফুটেজে কমলা রঙের টিশার্ট ও কালো প্যান্ট পরিহিত চন্দনকে ছুরি হাতে সাইফুলকে কোপাতে দেখা যায়, তখন চন্দনের মাথায় ছিল হেলমেট পুলিশ জানায় চন্দন কিরিজ হাতে আইনজীবী সাইফুলকে কুপিয়েছিলেন হত্যার পর সে আত্মগোপনে চলে যায়।

পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর চন্দন পাল জানায়, আন্দোলনের সময় কেউ একজন এক বোতল মদ দিয়ে তাকে হত্যা করতে বলে। সে অনুযায়ী, কাজ করেন চন্দন ঝাড়ু নিয়ে সিটি কাপড় নিয়ে বার হইছে ধরেন আমাকে দিছে, তুমি মারো,আপনি পরিচয়টা দেন। এক বোতল মদের বিনিময়ে আইনজীবীকে হত্যা করা হয়েছিল।

ষড়যন্ত্রকারীদের একটি সূত্র বলছে আওয়ামী লীগ ইসকন ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে গোটা দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধাতে চেয়েছিল তবে সরকার দেশের মানুষসহ সব রাজনৈতিক দলই এই উস্কানিতে পা দেয়নি বরঞ্চ প্রধান উপদেষ্টার আহ্বানে সব রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় নেতারা ঐক্যবদ্ধভাবে বিদেশি শক্তিকে প্রতিহত করতে বদ্ধপরিকর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *