ফিলিস্তিনিদের রক্তপিপাসু সেই হলিউড অভিনেতার বাড়ি দাবানলে ছাই!

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর সামাজিক মাধ্যম এক্সে ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতিহীন এক পোস্ট করেছিলেন হলিউড অভিনেতা জেমস উডস। ফিলিস্তিনের ক্ষতির কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছিলেন, “কোন যুদ্ধবিরতি নয়, ছাড় নয়, ক্ষমা নয়, সবাইকে মেরে ফেলো।”

তার এই পোস্টে তিনি দখলদার ইসরাইলের কঠোর সমর্থক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিলেন। তবে, প্রবাদে আছে— “অন্যের ক্ষতি চাইলে নিজেরও ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।” এটি যেন সত্যি হলো জেমস উডসের ক্ষেত্রে।

সম্প্রতি, যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলসে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে তার বিলাসবহুল ম্যানশন। সরকারি নির্দেশের পর বাড়ি ছেড়ে বাস্তুচূত হয়ে তিনি কাঁদতে দেখা গেছেন সিএনএন-এর লাইভে।

কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেছিলেন, “একদিন আপনার বাড়ির সুইমিং পুলে সাঁতার কাটছিলেন, আর পরের দিন দেখলেন সব শেষ।”

উরসের কান্নার ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, এবং ফিলিস্তিনপন্থীরা তাতে মন্তব্য করেন, “অন্যের ক্ষতি চেয়ে নিজেই নিঃস্ব হয়ে গেলেন এই অভিনেতা।”

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর সামাজিক মাধ্যম এক্সে ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতিহীন এক পোস্ট করেছিলেন হলিউড অভিনেতা জেমস উডস। ফিলিস্তিনের ক্ষতির কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছিলেন, “কোন যুদ্ধবিরতি নয়, ছাড় নয়, ক্ষমা নয়, সবাইকে মেরে ফেলো।”

তার এই পোস্টে তিনি দখলদার ইসরাইলের কঠোর সমর্থক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিলেন। তবে, প্রবাদে আছে— “অন্যের ক্ষতি চাইলে নিজেরও ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।” এটি যেন সত্যি হলো জেমস উডসের ক্ষেত্রে।

সম্প্রতি, যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলসে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে তার বিলাসবহুল ম্যানশন। সরকারি নির্দেশের পর বাড়ি ছেড়ে বাস্তুচূত হয়ে তিনি কাঁদতে দেখা গেছেন সিএনএন-এর লাইভে।

কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেছিলেন, “একদিন আপনার বাড়ির সুইমিং পুলে সাঁতার কাটছিলেন, আর পরের দিন দেখলেন সব শেষ।”

উরসের কান্নার ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, এবং ফিলিস্তিনপন্থীরা তাতে মন্তব্য করেন, “অন্যের ক্ষতি চেয়ে নিজেই নিঃস্ব হয়ে গেলেন এই অভিনেতা।”

ইসরাইলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। ইসরাইলি আগ্রাসনে ফিলিস্তিনিরা তাদের ভিটে বাড়ি হারিয়েছে এবং সেই মানুষের বিপদ কামনা করা উডসকে এখন সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন মন্তব্যের মাধ্যমে মনে করিয়ে দিচ্ছেন।

ফিলিস্তিনের কবি মুসাব আবু তোহা সামাজিক মাধ্যম এক্সে লিখেছেন, “তোমার কত বড় সাহস, এখন টিভিতে গিয়ে কান্নাকাটি করছো। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর, যখন আমার বাড়িতে বোমা বর্ষণ করা হয়, তখন আমার কোনো আশ্রয় ছিল না। আমার শহর এখন দখলদারদের হাতে।”

এদিকে, দাবানলে লস এঞ্জেলস এলাকায় ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং প্রায় ১২,০০০ ভবন ধ্বংস হয়েছে। এই দাবানল সান ফ্রান্সিস্কোর চেয়েও বড় এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে এবং সান্তায় আনা শক্তিশালী বাতাসের কারণে এটি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *