দূর্বল রাডার ব্যবস্থাপনার কারণে এতদিন ধরে বাংলাদেশের আকাশসীমা ব্যবহার করা আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোর তথ্য চলে যেতে ভারতের কছে।এতে বছরের পর বছর ধরে নেভিগেশন চার্জের নামে দেশটি হাতিয়ে নিয়েছে অন্তত এক লাখ কোটি টাকা।
যার কারণে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও ছিল হুমকির মুখে। কয়েক যুগ পর অবশেষে নতুন রাডার যুক্ত হওয়ায় বদলে গেছে অনেক হিসাব নিকাশ।
সম্প্রতি নতুন রাডার স্থাপিত হয়েছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এতে দেশের আকাশ আপাতত রাহুমুক্ত হয়েছে ভারতের কাছ থেকে। রাজস্ব খাতে ও যোগ হচ্ছে মোটা অংকের টাকা।
কয়েক যুগ ধরে নিজের আকাশ পথ নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারিতে সক্ষমতা ছিল না বাংলাদেশের। দেশের সার্বভৌমত্ব ছিল ঝুঁকির মুখে, কারণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একমাত্র রাডারটি স্থাপন করা হয় ৪০ বছর আগে। মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় যা দীর্ঘদিন ধরে ছিল অকার্যকর।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ ওয়াহিদুল আলম বলেন আমরা আমাদের আকাশ সীমাকে সেইভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। আমাদের সেই সার্বিলেন্স আওতাধীন আসে নাই। যার জন্য আমাদেরকে সার্ভিসগুলো নিতে হয়েছিল পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে। বিশেষ করে ভারতের কাছ থেকে।
জাতীয়
বাংলাদেশ-ভারত নতুন রাডারে বদলে গেছে সব হিসাব নিকাশ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৪:২৫, ১২ জানুয়ারি ২০২৫
FacebookTwitterEmailWhatsAppLinkedInMessengerShare
বাংলাদেশ-ভারত নতুন রাডারে বদলে গেছে সব হিসাব নিকাশ
দূর্বল রাডার ব্যবস্থাপনার কারণে এতদিন ধরে বাংলাদেশের আকাশসীমা ব্যবহার করা আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোর তথ্য চলে যেতে ভারতের কছে।এতে বছরের পর বছর ধরে নেভিগেশন চার্জের নামে দেশটি হাতিয়ে নিয়েছে অন্তত এক লাখ কোটি টাকা।Tourism guides
Pause
Mute
Remaining Time -9:37
Close PlayerUnibots.com
যার কারণে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও ছিল হুমকির মুখে। কয়েক যুগ পর অবশেষে নতুন রাডার যুক্ত হওয়ায় বদলে গেছে অনেক হিসাব নিকাশ।
সম্প্রতি নতুন রাডার স্থাপিত হয়েছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এতে দেশের আকাশ আপাতত রাহুমুক্ত হয়েছে ভারতের কাছ থেকে। রাজস্ব খাতে ও যোগ হচ্ছে মোটা অংকের টাকা।
Tourism guides
কয়েক যুগ ধরে নিজের আকাশ পথ নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারিতে সক্ষমতা ছিল না বাংলাদেশের। দেশের সার্বভৌমত্ব ছিল ঝুঁকির মুখে, কারণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একমাত্র রাডারটি স্থাপন করা হয় ৪০ বছর আগে। মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় যা দীর্ঘদিন ধরে ছিল অকার্যকর।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ ওয়াহিদুল আলম বলেন আমরা আমাদের আকাশ সীমাকে সেইভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। আমাদের সেই সার্বিলেন্স আওতাধীন আসে নাই। যার জন্য আমাদেরকে সার্ভিসগুলো নিতে হয়েছিল পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে। বিশেষ করে ভারতের কাছ থেকে।
নিয়ম অনুযায়ী কোন দেশের বাণিজ্যিক বিমান অন্য দেশের আকাশ সীমায় ব্যবহার করলে প্রায় ৫০০ডলার দিতে হয় সেই দেশকে।অথচ বাংলাদেশের আকাশ সীমায় ব্যবহার করা এ ধরনের উড়োজাহাজের সিগন্যাল রেজিস্টার করা হতো ভারতের রাডার থেকে, আর সেই রাজস্বের পুরোটাই হাতে নিত দিল্লি। আর এসব কারণে বাংলাদেশের স্মার্ট ও শক্তিশালী রাডার ব্যবহারের বাধা ছিল ভারতের তিন যুগ ধরে। উল্লেখ্য, বিশ্বের সব বিমানবন্দরের স্থাপিত রাডার সমূহ সংশ্লিষ্ট দেশসমূহের আকাশসীমা প্রতিরক্ষার কাজ করে থাকে। অন্য দেশের বিমান প্রবেশ ,শত্রু দেশের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে কার্যকর তথ্য দেয় এই ব্যবস্থা।
Leave a Reply