গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে “দিনের ভোট রাতে” ও “ভোটবিহীন নির্বাচনের” মতো বিতর্কিত কার্যকলাপের অভিযোগ উঠেছে। দলীয় মনোনীত প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে ভোটের আগের রাতেই কারচুপির ব্যবস্থা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব কার্যক্রমে মূল ভূমিকা পালন করেছেন প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা, বিশেষ করে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপার (এসপি) পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ওই সময়ের ১১৬ জন ডিসি ও এসপির নাম সামনে এসেছে, যারা এই প্রক্রিয়ায় সরাসরি যুক্ত ছিলেন। এর মধ্যে ৫৭ জন ডিসি এবং ৬৯ জন এসপি তৎকালীন সময়ের ভোট কারচুপিতে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদক) তাদের আয়কর নথি যাচাই করে প্রকৃত সম্পদের সাথে মেলানোর উদ্যোগ নিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এসব কর্মকর্তার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া যেতে পারে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
Leave a Reply