ব্রেকিং নিউজ: নিজেদের ভুল বুঝতে পারলো আইসিসি, ১৯.৩ ধারা অনুযায়ী মিলারের ক্যাচটি ছক্কা হয়েছে, ফাইনাল নিয়ে আসবে কি নতুন সিদ্ধান্ত?

এটি শেষ ওভারে ঘটনা শিরোপা পেতে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়োজন ৬ বলে ১৬ রান। হার্দিক পান্ডিয়া প্রথম বলটি করেছিলেন, কিন্তু মিলার কে লং অফ থেকে ক্যাচ ধরেছিলেন। বলটি বাউন্ডারিতে যাওয়ার আগেই সূর্যকুমার দৌড়ে এসে ক্যাচ দেন। কিন্তু ভারসাম্য রক্ষা করতে না পেরে তিনি থ্রো করেন এবং ফিরে এসে ক্যাচ নেন।

কিন্তু ক্যাচ ধরতে গিয়ে মূল সমস্যা ছিল, বাউন্ডারির ​​দড়ি ছিল মূল সীমানা থেকে অনেক দূরে।

যদি দড়ি মূল সীমানা থেকে সরে গিয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে আইন কী বলে? ক্রিকেটের ‘অ্যালমানাক’ খ্যাত উইজডেন জানাচ্ছে, আইসিসির প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ী ১৯.৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘সীমানা চিহ্নিত করতে ব্যবহৃত কোনো কঠিন বস্তু যদি কোনো কারণে বিঘ্নিত (সরে যায়) হয়, তাহলে সীমানাটির আসল অবস্থান বিবেচনা করা হবে।

১৯.৩.২ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘সীমানা চিহ্নিত করতে ব্যবহৃত কোনো কঠিন বস্তু যদি কোনো কারণে বিঘ্নিত (সরে যায়) হয়, তাহলে যত দ্রুত সম্ভব তা ঠিক করতে হবে। খেলা চলতে থাকলে বল ডেড হওয়ামাত্রই এ কাজ করতে হবে।

আইসিসির নিয়ম তাহলে সরাসরি বলছে মিলারের ক্যাচটি অবৈঠ ছিল। মিলারের ক্যাচটি ছক্কা হলে বিশ্ব হয়তো নতুন চ্যাম্পিয়ন পেয়ে যেতো। খেলার মাঠে আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী ম্যাচ অফিসিয়ালরা ভুল সিদ্ধান্ত নিলে ম্যাচ পুনরায় করার কোনো নিয়ম নেই। তাই এই ম্যাচটি হয়তো আইসিসির জন্য একটা কালো অধ্যায় হয়েই থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *