রামপুরায় কার্নিশে ঝুলে থাকা বিক্ষোভকারীকে ঠাণ্ডা মাথায় গুলি করা জল্লাদ ধরা পড়েছে। সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিছে। ঠাণ্ডা মাথায় বলছে নিজ মুখে ক্যামেরার সামনে যে সে গুলি করেছে।
জুলাই আগস্ট বিপ্লবের সময় যারা যারা আমাদের সন্তানদের শহীদ করেছে, আহত করছে, কাউকে ছাড়া হবে না। আমরা নরক পর্যন্ত ওদের তাড়া করে বেড়াব। আরও নতুন নতুন খবর আসছে। জাল বললাম ছোট হয়ে আসছে।
পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীকে আহ্বান জানায়, যারা গণহত্যার সাথে যুক্ত ছিল তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করবেন না। তাইলে আরও বড় বিপদে পড়বেন। কারা কারা বাঁচানোর চেষ্টা করতেছে আমরা খেয়াল রাখতেছি। হেলিকপ্টারে কারা ছিলেন, কয়টার সময় কী কী অস্ত্র ছিল, খরচা কী কী, গুলিগোলা কয়টায় ল্যান্ড করছে? হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা অপারেশনের সব। ট্র্যাক টাইম, ফ্লাইট আর হতাহতের সাথে। হেলিকপ্টার হত্যাকাণ্ডের ডিটেল হাতে এসেছে। হেলিকপ্টারে উঠেছিলেন যারা তারা ভাবতেছেন ফাঁকা আওয়াজ দিতেছি নাকি?
প্রথম হেলিকপ্টার মিশন শুরু হয় ১৯ জুলাই বেলা ১ টা চল্লিশে আকাশে উঠে হেলিকপ্টার নামে ৩ টা ১০এ। কমান্ডিং অফিসারের নাম লেফটেন্যান্ট কর্নেল টা টা টা। যে আসলে সে ঠিকই বুঝেছে, তাই না? মুনিম ফেরদৌস আপনিসহ মোট চারজন আছিলেন। একজন সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার, একজন সার্জেন্ট, একজন কর্পোরাল। নাম কইলাম না কী করছিলেন। অন্যান্য কিছুর সাথে সাউন্ড গ্রেনেড খর্চা করছিলেন। প্রচেষ্টা ফ্লাইটের সাউন্ড গ্রেনেড সেবার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনিম ফেরদৌস।
Leave a Reply