free tracking

গণভবনে পাওয়া মেডিকেল রেকর্ডে হাসিনার শারীরিক অবস্থার যে গোপন তথ্য জানা গেল!

পতিত সরকারের আমলে অনেক গণমাধ্যম ও নির্দিষ্ট সাংবাদিকের প্রবেশ বন্ধ ছিলো হাসিনার গণভবনে। তবে সরকার পতনের পর এখন আর সেই বাঁধা নেই। সম্প্রতি হাসিনার আমলে গণভবনে প্রবেশাধিকার হারানো একটি গণমাধ্যম গিয়েছিলো গণভবনের ভিতরে। সেখানে তারা পেয়েছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র।

গণমাধ্যম সূত্র বলে, গণভবনের মেডিকেল সেন্টারে হাসিনা এবং তার বোন শেখ রেহানার অসংখ্য মেডিকেল রেকর্ড পাওয়া যায়। কিন্তু দুটো কাগজে চোখে আটকে যায়। দুটো কোভিড অ্যান্টিবডি টেস্ট, যার দুটোই পজিটিভ রেজাল্ট। হাসিনার কি তাহলে কোভিড হয়েছিল!

তবে একটা কথা এখানে বলতেই হবে, হাসিনা তার মৃত্যু নিয়ে এক প্রকার প্যারানয়েড ছিলেন। যেরকম হাসিনা তার পানির সাপ্লাই সময় সময় রাসায়নিক টেস্ট করাতেন। তার বাসস্থানের প্রতিটি দেয়াল ছিল বুলেটপ্রুফ। এমনকি তিনি গণভবনে উঠেনও কিন্তু নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে। ২০০১ সালে তিনি আইন পাশ করেন, যেটা দ্বারা মুজিব পরিবার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা পাওয়ার এখতিয়ার পায়। এই মোতাবেক হাসিনা এক টাকায় গণভবন লিজ নেন। নথিগুলো থেকে এটা স্পষ্ট যে, সরকারি ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু ছিল এই ভবন। এখান থেকে নেওয়া হতো সকল গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।

যা গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের জীবন ডিটারমাইন করেছিল। একদিন এই ভবনের ভাঙ্গা কাচ, ধুলো ময়লা পরিষ্কার করে তৈরি করা হবে, ঝকঝকে জুলাই স্মৃতি জাদুঘর। কিন্তু আপাতত এই ভবন সাক্ষ্য দিচ্ছে, গণবিরোধী একটি সরকারের পরিণতি কি হতে পারে।

সূত্রঃ https://www.youtube.com/watch?v=2mZOLlQvCi8

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *