free tracking

জমির সকল তথ্য জানতে ওয়ার্কিং খতিয়ান তুলুন মাত্র ২০ টাকায়!

আপনি কি জানতে চাচ্ছেন, আপনার বা অন্য কারো রেকর্ডিও খতিয়ানটি কিসের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে? বর্তমানে ভূমি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো—রেকর্ডটি কোন ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে: দলিল মূলে, পূর্বের খতিয়ান মূলে, ওয়ারিশ সূত্রে, না কি দখল সূত্রে? এসব তথ্য জানার জন্য অত্যাবশ্যকীয় হচ্ছে ওয়ার্কিং খতিয়ান উত্তোলন করা।

ওয়ার্কিং খতিয়ানের মন্তব্য কলামে সাধারণত দলিল নম্বর, দলিল সম্পাদনের তারিখ, পূর্বের খতিয়ান নম্বর এবং ওয়ারিশ সূত্রে হলে ওয়ারিশান সনদের বিবরণ উল্লেখ থাকে। যদি দখল সূত্রে রেকর্ড তৈরি হয়ে থাকে, তাহলে সেটাও মন্তব্য কলামে পরিষ্কারভাবে লেখা থাকে।

এই ওয়ার্কিং খতিয়ান পেতে হলে আপনাকে আগে জানতে হবে সংশ্লিষ্ট রেকর্ডিও খতিয়ান নম্বর বা দাগ নম্বর। এরপর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে যেতে হবে এবং ২০ টাকা ফি দিয়ে একটি সন্ধানী ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে। এরপর অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্মীরা ভলিউম বই থেকে খুঁজে আপনার ওয়ার্কিং খতিয়ান হাতে লিখে বা প্রিন্ট করে সরবরাহ করবেন।

তবে যদি উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস থেকে ওয়ার্কিং খতিয়ান না পাওয়া যায়, তাহলে আপনাকে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে সাধারণত সব ধরনের ওয়ার্কিং খতিয়ান সংরক্ষিত থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *