প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুনরায় বৃত্তি চালু করা হবে জানিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, এতে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া কমবে।
আজ রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানা তিনি।
বিধান রঞ্জন পোদ্দার বলেন, বেসরকারিতে ক্লাস টু থেকে ফাইভ পর্যন্ত বৃত্তি দেয়। তারা এটাকে প্রচারের অংশ হিসেবে নেয়। ফলে অভিভাবকদের থেকে একটা দাবি আসল বৃত্তি দেওয়ার। এতে করে একটা প্রতিযোগিতা হবে।
প্রাথমিকে বৃত্তি দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রাথমিকে যারা পড়ে তাদের অনেকেরই অর্থনৈতিকভাবে তুলনামূলক খারাপ অবস্থানে রয়েছে। এই যে ঝরে পড়ার হার বাড়ছে, মূল কারণটা অর্থনৈতিক। ফলে আমরা যদি বৃত্তির মাধ্যমে তাদের আর্থিক প্রণোদনা দিতে পারি, তাহলে হয়তো হাইস্কুলে তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া সহজ হবে। এ কারণে আমরা বৃত্তি চালু করতে যাচ্ছি।
গণশিক্ষা উপদেষ্টা আরও বলেন, পরিসংখ্যান ব্যুরোর সবশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশের ৭ বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠীর সাক্ষরতার হার ৭৭ দশমিক ৯ শতাংশ। ২২ দশমিক ১ শতাংশ জনগোষ্ঠী এখনো নিরক্ষর। যারা কখনো বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়নি বা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়েছে।
Leave a Reply