শতক পুরন করলেন লিটন। এটি তার ৪র্থ শতক। আবরারকে সোজা উইকেটে জোরের ওপরের খেলেছিলেন লিটন। বল গেল আবরারের দিকেই, তবে হাত বলের সমান্তরালে রাখতে পারলেও জমাতে পারেননি, জোরে আসা বল শুধু বাউন্ডারি থেকেই বাঁচাতে পেরেছেন। পাকিস্তানের জন্য কঠিন সুযোগ ছিল, বেঁচেছেন লিটন।
ছন্দে আছে মিরাজ। সেটা বোঝা গেল তার ইনিংসের প্রথম বল থেকেই। বাংলাদেশের ব্যাটিং ভেঙে পড়ার পর উইকেটে এসে ওয়ানডে মেজাজে ব্যাট করেন। এরপর পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং কৌশল পরিবর্তন করেন। ৮১ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তিনি। টেস্টে এটি মিরাজের অষ্টম হাফ সেঞ্চুরি।
প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরি করেন তিনি। ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরিও করেন তিনি। টেস্টে এটি লিটনের ১৮তম হাফ সেঞ্চুরি। ২৬ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর তিনি যেভাবে দলকে সামলালেন তা নিঃসন্দেহে দিক থেকে তার সেরা এটি।
পাকিস্তান ১ম ইনিংসঃ ২৭৪/১০, ওভারঃ ৮৫.১ ( আব্দুল্লাহ ০, আইয়ুব ৫৮, শান মাসুদ ৫৭, শাকিল ১৭, বাবর আজম ৩১, রিজওয়ান ২৯, সালমান আগা ৫৪, খুররাম শেহজাদ ১২, আলি ২, আবরার ৯, মির হামজা ০*)
বাংলাদেশ ১ম ইনিংসঃ ২১৬/৮, ওভারঃ ৬৪.৫ (সাদমান ১০, জাকির ১, শান্ত ৪, মমিনুল ১, মুশফিক ৩, সাকিব ২, লিটন ১০৩*, মিরাজ ৮৩,) বাংলাদেশ ৬২ রানে পিছিয়ে।
Leave a Reply