জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সকল পাঠ্যপুস্তক সংশোধন, পরিমার্জন ও সমন্বয়ের লক্ষ্যে সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ১৫ সেপ্টেম্বর গঠিত এই কমিটিতে ধর্মবিদ্বেষীরা রয়েছে দাবি করে কড়া বার্তা দিয়েছেন ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে এ বার্তা দেন তিনি।
পোস্টে আহমাদুল্লাহ লেখেন, ধর্মপ্রাণ মানুষের সন্তানরা কী পড়বে, তা ঠিক করবে চিহ্নিত ধর্মবিদ্বেষীরা! এটা শহীদদের রক্তের সঙ্গে সুস্পষ্ট বেইমানি।
ওই পোস্টের কমেন্টে বেশ কয়েকটি স্ক্রিনশটও দিয়েছেন তিনি। কমেন্টে তিনি লেখেন, অবাক করা ব্যাপার হলো, এসব ধর্মবিদ্বেষীরা কেউ কারিকুলাম বা পাঠ্যপুস্তক বিশেষজ্ঞও না। তবুও এদেরকে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে আমাদের ওপর। সেখানে কামরুল ইসলাম মামুন ও সামিনা লুতফার নাম লিখে তাদের অনতিবিলম্বে অপসারণ করারও দাবি তুলেছেন তিনি।
তিনি কমেন্টে আরও লেখেন, আমাদের সন্তানদের পাঠ্যক্রম পর্যালোচনার দায়িত্ব পেয়েছে এরকম কিছু মানুষ, যারা এদেশের মানুষের ধর্ম, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নয়। এটা একই সঙ্গে আপত্তির ও উদ্বেগের। বরং বলা ভালো, এটা আবু সাঈদের মতো ধর্মপ্রাণ শহীদদের রক্তের সঙ্গে সুস্পষ্ট বিশ্বাসঘাতকতা।
Leave a Reply